ডিপিএড প্রশিক্ষণ পরিচিতি
১) ডিপিএড কোর্স চালু হয়- ২০১২ সাল থেকে
২) ডিপিএড কোর্সে ভর্তির সর্বনিম্ন যোগ্যতা- উচ্চমাধ্যমিক পাশ
৩) ডিপিএড সার্টিফিকেট প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ- ডিপিএড বোর্ড, নেপ (ময়মনসিংহ)।
৪) কোর্সটির মেয়াদ- ১৮ মাস
৫) কোর্সটির ক্রেডিট ঘন্টা- ৯৬
৬) পিটিআইতে- ৪৭.৫ ক্রেডিট ঘন্টা
৭) প্রশিক্ষণ বিদ্যালয়ে- ৪৮.৫ ক্রেডিট ঘন্টা
৮) শেষ ৬ মাসের মধ্যে ১৬ সপ্তাহ নিজ বিদ্যালয়ে পাঠদান অনুশীলন ও ২ সপ্তাহ পিটিআইতে অবস্থান
৯) কোর্সটি সম্পুর্নরুপে আবাসিক
১০) কোর্সটিতে আইসিটির উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে সেইজন্য প্রতিটি পিটিআইতে একটি করে কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে।
১১) প্রতিটি পিটিআইতে একটি করে লাইব্রেরী রয়েছে।
১২) প্রতিদিন ভোরে শরীরচর্চা বাধ্যতামূলক
১৩) প্রতিদিন এক ঘন্টার একটি স্বশিখন ক্লাস রয়েছে।
১৪) পাঠদানের পুর্বে প্রতিটি বিষয়ের বেসলাইন মূল্যায়ন করা হয়।
১৫) কোর্সটি চারটি টার্মে বিভক্ত- ১-৩ টার্ম পিটিআই, ৪র্থ টার্ম নিজ বিদ্যালয়
১৬) ১ম টার্ম শেষে একটি লিখিত ইনকোর্স পরীক্ষা নেওয়া হয় (৩৩০ নম্বর)
১৭) কোর্সের মোট বিষয়- ৭টি
১৮) এক ক্রেডিট ঘন্টা = ১৫ ঘন্টা
১৯) কোর্স মূল্যায়ন= ১২০০ নম্বর (গাঠনিক ৬৯০ নম্বর এবং সামষ্টিক ৫১০ নম্বর)
২০) শিক্ষক মান মূল্যায়ন= ২৩ টি ( শিক্ষক যোগ্যতা= ৩৭ টি ধরা হয়েছে)
২১) কোর্স মূল্যায়ন = পাশ নম্বর ৪০%
২২) শিক্ষকমান মূল্যায়ন= পাশ নম্বর ৮০%
২৩) সারর্টিফিকেট প্রদান - গ্রেড
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস